মেট্রোপলিটন ইউনিভার্সিটির উপাচার্য প্রফেসর ড মোহাম্মদ জহিরুল হক বলেছেন, বিজ্ঞানের বিস্তার ও বিকাশে জাতির সর্বাঙ্গীন উন্নতি নিহিত। পর্যবেক্ষণযোগ্যতা, পরীক্ষণযোগ্যতা ও যাচাইযোগ্যতা-এ তিনটি কেবল বিজ্ঞান নয়, বাস্তব জীবনের যেকোনো ক্ষেত্রেও প্রয়োজনীয়। বিজ্ঞান নিয়ে উচ্চতর গবেষণার জন্য নতুন প্রজন্মকে বিজ্ঞানমস্ক হতে হবে। বিজ্ঞানের প্রতি আকৃষ্ট হতে হবে। বাংলাদেশ বিজ্ঞান একাডেমি জাতীয় বিজ্ঞান অলিম্পিয়াড আয়োজনের মাধ্যমে এ কাজটিই করে যাচ্ছে ।
বৃহস্পতিবার সকালে সিলেট মেট্রোপলিটন ইউনিভার্সিটির বটেশ্বর ক্যাম্পাসে বাংলাদেশ বিজ্ঞান একাডেমি ও ফার্স্ট সিকিউরিটি ইসলামী ব্যাংক আয়োজিত ১৩ তম জাতীয় বিজ্ঞান অলিম্পিয়াড-২০২৩ সিলেট বিভাগের আঞ্চলিক উৎসবের উদ্বোধনকালে তিনি এ কথা বলেন।
এর আগে জাতীয় সঙ্গীত পরিবেশনের সঙ্গে সঙ্গে জাতীয় পতাকা উত্তোলন করেন উপাচার্য প্রফেসর ড মোহাম্মদ জহিরুল হক। এ সময় বিশ্ববিদ্যালয় পতাকা উত্তোলন করেন রেজিস্ট্রার তারেক ইসলাম।
মেট্রোপলিটন ইউনিভার্সিটির কেন্দ্রীয় খেলার মাঠে সফটওয়ার ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের প্রভাষক রিনা পালের সঞ্চালনায় উদ্বোধন অনুষ্ঠানে বক্তব্য রাখেন মেট্রোপলিটন ইউনিভার্সিটির পরিচালক ছাত্রকল্যাণ উপদেশ ও নির্দেশনা প্রফেসর চৌধুরী এম মোকাম্মেল ওয়াহিদ ও ফার্স্ট সিকিউরিটি ইসলামী ব্যাংকের এসিস্ট্যান্ট ভাইস প্রেসিডেন্ট আবু মোহাম্মদ নাসের খান।
মেট্রোপলিটন ইউনিভার্সিটি টানা ৭ বছর জাতীয় বিজ্ঞান অলিম্পিয়াড সিলেট অঞ্চলের আয়োজক। হবিগঞ্জ, সুনামগঞ্জ, মৌলভীবাজার ও সিলেট জেলার উচ্চ মাধ্যমিক ও মাধ্যমিক পর্যায়ের ২৫০ জন শিক্ষার্থী এবারের প্রতিযোগিতায় অংশ নেবেন। এর আগে সিলেট বিভাগের বিভিন্ন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে প্রাক বাছাই প্রতিযোগিতার মাধ্যমে এই অংশগ্রহণকারীদের নির্বাচন করা হয়।
মেট্রোপলিটন ইউনিভার্সিটির সফটওয়ার ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের প্রধান ফোয়াদ আহমেদের নেতৃত্বে বিভিন্ন বিভাগের শিক্ষক ও শিক্ষার্থীদের একটি দল সিলেট বিভাগের বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠান পরিদর্শন করে বিভাগীয় আয়োজন নিশ্চিত করেন।
বিকেলে
মেট্রোপলিটন ইউনিভার্সিটির প্রফেসর এম হাবিবুর রহমান হলে বিজয়ীদের মধ্যে পুরস্কার বিতরণী ও সমাপনী অনুষ্ঠিত হবে। এতে প্রধান অতিথি থাকবেন মেট্রোপলিটন ইউনিভার্সিটির উপাচার্য প্রফেসর ড মোহাম্মদ জহিরুল হক। সংবাদ বিজ্ঞপ্তি
Leave a Reply