সিলেট সিটি কর্পোরেশনের মেয়র আরিফুল হক চৌধুরী বলেছেন, বন্যার ক্ষয়ক্ষতি কাটিয়ে উঠতে সময় লাগবে। সিলেট মহানগর এলাকার বন্যা কবলিত এলাকায় রাস্তাঘাট, বাসাবাড়ি, ড্রেন ও কালভার্ট ব্যাপকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। পানি নেমে যাওয়ার সাথে সাথে প্লাবিত এলাকার ময়লা আবর্জনা পরিষ্কার করা ও পঁচা-দুর্গন্ধ ছাড়াতে জীবানুনাশক ছিটানোর কাজ চলছে।
তিনি আরও বলেছেন, বন্যা কবলিত এলাকায় মানুষের এখনও খাবারের সংকট রয়েছে। খাদ্য সংকট নিরসনে সিসিকের ত্রাণ তৎপরতাও চলমান আছে। সরকারের উদ্যোগের পাশাপাশি দুর্ভোগে পড়া মানুষের পাশে দাঁড়িয়েছে বিভিন্ন ব্যক্তি ও সেবা সংস্থা। বন্যার্তদের খাবার সংকট ও স্বাস্থ্য সেবাপ্রদান সহ সার্বিক সহযোগিতায় অনেকেই এগিয়ে এসেছেন।
মেয়র আরিফুল হক চৌধুরী তাদের প্রতি কৃতজ্ঞা জানান।
বৃহস্পতিবার সিলেট সিটি করপোরেশনের বন্যা কবলিত এলাকায় মানুষের মধ্যে গণস্বাস্থ্য কেন্দ্রের শুকনো খাদ্য বিতরণকালে তিনি এসব কথা বলেন।
সিসিকের ২৩ নম্বর ওয়ার্ডের মাছিমপুরে কাউন্সিলর কার্যালয়ে গণস্বাস্থ্য কেন্দ্র থেকে দেওয়া শুকনো খাদ্য বিতরণ অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন, মেয়র আরিফুল হক চৌধুরী। এ সময় অন্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন, সিসিক কাউন্সিলর মোস্তাক আহমদ, সিসিকের প্রধান প্রকৌশলী নূর আজিজুর রহমান. গণস্বাস্থ্য কেন্দ্রের প্রেস উপদেষ্টা জাহাঙ্গীর আলম মিন্টু, মানবসম্পদ বিভাগের পরিচালক আকলিমা খাতুন, গ্রামীণ স্বাস্থ্য কার্যক্রম পরিচালক ডা এ কে এম হালিমুর রেজা প্রমুখ।
বিতরণ করা খাদ্যসামগ্রীর মধ্যে রয়েছে, বাটার বন, চকলেট ওয়েফার, পিস কেক ইত্যাদি।
মাছিমপুর এলাকায় ২০০ পরিবারের মাঝে এসব করা হয়।
সিলেট মহানগরীর বন্যা কবলিত এলাকাগুলোতে ৫ হাজার প্যাকেট খ্যাদ্য বিতরণ করা হবে।-সংবাদ বিজ্ঞপ্তি